আজকের যায়যায়দিন

বাংলাদেশ আশ্রিত রোহিঙ্গারা যাতে শান্তিপূর্ণ ও সম্মানজনকভাবে তাদের দেশে প্রত্যাবর্তন করতে পারে সেজন্য বেলজিয়ামের সহযোগিতা কামনা করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশে বিগত পাঁচ বছর ধরে মিয়ানমারের ১১ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা নাগরিক আশ্রয় নিয়ে অবস্থান করছে- যা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় বোঝা। অথচ এই পাঁচ বছরে একজন রোহিঙ্গাও ফেরত যায়নি।

বেলজিয়ামের রানী মাথিল্ডে গতকাল সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে রাষ্ট্রপতি এ সহযোগিতা কামনা করেন।

রানীকে বঙ্গভবনে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে প্রথম স্বীকৃতি প্রদানকারী ইউরোপের দেশগুলোর অন্যতম হচ্ছে বেলজিয়াম। তারপর থেকে বেলজিয়াম বাংলাদেশকে অব্যাহত সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে এবং এই সহযোগিতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

তিনি বলেন, ২০২২ সালে বাংলাদেশ এবং বেলজিয়ামের সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে দুই দেশের চলমান সম্পর্ক

গরমে বিপর্যস্ত শিক্ষার্থীরা

আরও বিস্তৃত হয়েছে এবং এটাকে আরও উচ্চতায় নেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, বৈঠকে রানী মাথিলডে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করেন। রানী বলেন, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ নিঃসন্দেহে মানবিকতার পরিচয় দিয়েছে।

এ সময় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ডক্টর হাছান মাহমুদ, বেলজিয়ামের রাষ্ট্রদূত দিদিয়ের ভান্ডারহাসেল্ট, বঙ্গভবনের সচিব ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।