২১ ফেব্রম্নয়ারি, ১৯৫২ : সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম কমিটি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রামী ছাত্রদের নেতৃত্বে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ। ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনের সুদূর প্রসারী অগ্রযাত্রা।
২১ ফেব্রম্নয়ারি, ১৯৫২ : ১৪৪ ধারা ভঙ্গ। পুলিশের গুলিবর্ষণ। গুলিবিদ্ধ হয়ে আবুল বরকত, রফিক ও সালামের শাহাদত বরণ।
২৩ ফেব্রম্নয়ারি, ১৯৫২ :শহীদ মিনার নির্মাণ।
১৯৫৪ :পাকিস্তানের প্রথম সাধারণ নির্বাচন।
১১ মার্চ, ১৯৫৪ :সাধারণ নির্বাচনে পূর্ববঙ্গে মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে বিজয় লাভ।
৩ ডিসেম্বর, ১৯৫৫ :বাংলা একাডেমি স্থাপিত।
৭ অক্টোবর, ১৯৫৭ :সামরিক আইন জারি।
৭ অক্টোবর, ১৯৫৮ :সমগ্র পাকিস্তানের সামরিক আইন জারি।
১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৬২ :পাকিস্তান সরকার নিয়োজিত শিক্ষা কমিশনের রিপোর্ট বাতিলের দাবিতে সারা প্রদেশে হরতাল পালিত। ঢাকায়
গুলিবর্ষণ-বহুসংখ্যক হতাহত।
২৭ এপ্রিল, ১৯৬২ :শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মৃতু্য।
৫ ডিসেম্বর, ১৯৬৩ : শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মৃতু্য।
২৫ ডিসেম্বর, ১৯৬৪ :ঢাকা টেলিভিশনের উদ্বোধন।
৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৫ :পাক-ভারত যুদ্ধ শুরু।
১৩ ফেব্রম্নয়ারি, ১৯৬৬ : লাহোরে ছয় দফার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।
১৭ জানুয়ারি, ১৯৬৮ :আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি হিসেবে বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার।
২৩ ফেব্রম্নয়ারি, ১৯৬৯ :তথাকথিত আগারতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার শেষে রেসকোর্সে শেখ মুজিবুর রহমানকে গণসংবর্ধনা ও বঙ্গবন্ধু উপাধি দান।
২০ জানুয়ারি, ১৯৬৯ :পূর্ব পাকিস্তানে ছাত্রদের ১১ দফা আন্দোলন শুরু ও পুলিশের গুলিবর্ষণে আসাদের মৃতু্য।
২২ ফেব্রম্নয়ারি, ১৯৬৯ :আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার ও বঙ্গবন্ধুর মুক্তি লাভ।
১২ নভেম্বর, ১৯৭০ :ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে পূর্ব পাকিস্তানের প্রায় দশ লক্ষ লোক নিহত। ডিসেম্বর জাতীয় পরিষদের সাধারণ নির্বাচন। পূর্ব পাকিস্তানের ১৬৯টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগের ১৬৭টি আসন লাভ।