রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১
ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে সাগর নন্দিনী-২ নামে তেলবাহী জাহাজে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে চারজন দগ্ধ হয়েছেন বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ হয়েছেন আরও কয়েকজন।
শনিবার দুপুর ২টার দিকে ঝালকাঠি পৌর খেয়াঘাট সংলগ্ন নদীতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে কীভাবে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে তা এখনো কেউ জানাতে পারেননি। দুপুর ২টা ৫ মিনিটে খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা কাজ শুরু করে বলে জানিয়েছেন স্টেশন অফিসার শফিকুল ইসলাম।
ঘটনাস্থলের থাকা উপস্থিতরা জানান, তেলবাহী জাহাজটি কোথা থেকে এসেছে তা এখনো জানা যায়নি, তবে জাহাজটি দুদিন ধরে সুগন্ধা নদীতে নোঙর করে রাখা ছিল। শনিবার জাহাজে থাকা কয়েক লাখ লিটার জ্বালানি তেল খালাস করার কথা ছিল। তার আগেই হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয় ও আগুন ধরে যায়।
এতে জাহাজের পেছনের দিকে থাকা গোটা মাস্টার ব্রিজের অংশ উড়ে গেছে বলেও জানান। তারা আরও বলেন, এখন পর্যন্ত চারজনকে দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া বেশ কয়েকজন নিখোঁজ থাকার কথা শোনা গেছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঝালকাঠির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. মহিতুল ইসলাম বিকাল পৌনে ৪টার দিকে জানান, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। তবে এখন পর্যন্ত চার-পাঁচজন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে জাহাজের বাবুর্চি। আর দগ্ধ চারজনকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপেস্নক্সে ও পরে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বাবুর্চি জানিয়েছেন জাহাজটিতে পেট্রোল ও ডিজেল ভর্তি ছিল। বিস্ফোরণের সময় জাহাজের পেছনে মাস্টার ব্রিজের অংশটি উড়ে নদীতে পড়ে গেছে। নিখোঁজদের সন্ধানে অভিযান চলছে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
এদিকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের জরুরি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এ পর্যন্ত আগুন লাগা তেলের জাহাজটির খালাসী বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার পাদ্রিশিবপুর এলাকার মনিরুল ইসলামের ছেলে মাইনুল ইসলাম হৃদয়সহ (২৮) চারজন ভর্তি হয়েছেন। অন্যরা হলেন- জাহাজের স্টাফ ফরিদুল ইসলাম (৬০), শাকিল (৩৫) ও ইকবাল হোসেন (৩০)। তবে তাদের সম্পূর্ণ পরিচয় এখনো জানা যায়নি। ম ঝালকাঠি প্রতিনিধি
ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে সাগর নন্দিনী-২ নামে তেলবাহী জাহাজে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে চারজন দগ্ধ হয়েছেন বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ হয়েছেন আরও কয়েকজন।
শনিবার দুপুর ২টার দিকে ঝালকাঠি পৌর খেয়াঘাট সংলগ্ন নদীতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে কীভাবে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে তা এখনো কেউ জানাতে পারেননি। দুপুর ২টা ৫ মিনিটে খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা কাজ শুরু করে বলে জানিয়েছেন স্টেশন অফিসার শফিকুল ইসলাম।
ঘটনাস্থলের থাকা উপস্থিতরা জানান, তেলবাহী জাহাজটি কোথা থেকে এসেছে তা এখনো জানা যায়নি, তবে জাহাজটি দুদিন ধরে সুগন্ধা নদীতে নোঙর করে রাখা ছিল। শনিবার জাহাজে থাকা কয়েক লাখ লিটার জ্বালানি তেল খালাস করার কথা ছিল। তার আগেই হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয় ও আগুন ধরে যায়।
এতে জাহাজের পেছনের দিকে থাকা গোটা মাস্টার ব্রিজের অংশ উড়ে গেছে বলেও জানান। তারা আরও বলেন, এখন পর্যন্ত চারজনকে দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া বেশ কয়েকজন নিখোঁজ থাকার কথা শোনা গেছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঝালকাঠির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. মহিতুল ইসলাম বিকাল পৌনে ৪টার দিকে জানান, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। তবে এখন পর্যন্ত চার-পাঁচজন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে জাহাজের বাবুর্চি। আর দগ্ধ চারজনকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপেস্নক্সে ও পরে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বাবুর্চি জানিয়েছেন জাহাজটিতে পেট্রোল ও ডিজেল ভর্তি ছিল। বিস্ফোরণের সময় জাহাজের পেছনে মাস্টার ব্রিজের অংশটি উড়ে নদীতে পড়ে গেছে। নিখোঁজদের সন্ধানে অভিযান চলছে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
এদিকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের জরুরি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এ পর্যন্ত আগুন লাগা তেলের জাহাজটির খালাসী বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার পাদ্রিশিবপুর এলাকার মনিরুল ইসলামের ছেলে মাইনুল ইসলাম হৃদয়সহ (২৮) চারজন ভর্তি হয়েছেন। অন্যরা হলেন- জাহাজের স্টাফ ফরিদুল ইসলাম (৬০), শাকিল (৩৫) ও ইকবাল হোসেন (৩০)। তবে তাদের সম্পূর্ণ পরিচয় এখনো জানা যায়নি।
Google News ফিড অনসরণ করুন
