শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

বিপুল সম্ভাবনাময় চামড়াশিল্প

বর্তমানে বিশ্ববাজারে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের ২২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজার রয়েছে। বিশাল ওই বাজারে বাংলাদেশ মাত্র ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করে। বাংলাদেশ এ শিল্পের কাঁচামাল সমৃদ্ধ একটি সম্ভাবনাময় দেশ। উৎকৃষ্ট মানের পশু চামড়া উৎপাদনে বহুকাল ধরে এ দেশের সুখ্যাতি রয়েছে সারা পৃথিবীতে। আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের পাদুকা ও চামড়াজাত পণ্যেরও রয়েছে বিপুল চাহিদা। তাই রপ্তানি বাড়াতে হলে আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী চামড়াশিল্পের উন্নয়ন করতে হবে।
নিতাই চন্দ্র রায়
  ৩১ জুলাই ২০১৯, ০০:০০

তৈরি পোশাকশিল্পের পর চামড়াশিল্প বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাত। এ শিল্পের শতভাগ কাঁচামাল দেশেই উৎপাদিত হয়। কাঁচামাল উৎপাদনের এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে গ্রাম-বাংলার অসংখ্য ক্ষুদ্র-প্রান্তিক কৃষক ও খামারি জড়িত। কাঁচামালের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা গেলে দেশে যেমন পশুপালনের পরিধি বাড়বে, তেমনি বাড়বে দুধ ও মাংস উৎপাদন। পুষ্টি সমস্যার সমাধান হবে বহুলাংশে। প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে কর্মসংস্থান ও দারিদ্র্য বিমোচনের সুযোগ সৃষ্টি হবে। সচল হবে গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা। এ ছাড়া ট্যানারি ও পাদুকাশিল্পেও ঘটবে অভাবনীয় উন্নয়ন। সেই সঙ্গে উলেস্নখযোগ্য পরিমাণে বাড়বে দেশের রপ্তানি আয় ও কর্মসংস্থান।

রপ্তানি বাজারে বাংলাদেশি চামড়াশিল্পের রয়েছে বিপুল সম্ভাবনা। এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে সরকার একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করতে যাচ্ছে। শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিদের সমম্বয়ে এই টাস্ক ফোর্স গঠন করা হবে। টাস্ক ফোর্স প্রতি সপ্তাহে চামড়াশিল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা করে এর উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেবে। সম্প্রতি (২৫ জুলাই, ২০১৯) রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে 'চামড়া শিল্পনগরী ঢাকায় ট্যানারি কারখানার চামড়া উৎপাদন পরিস্থিতি ও টেকসই উন্নয়ন প্রস্তাবনা' শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ- এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ট্যানার অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএ) এবং লেদার সেক্টর বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিল (এলএসবিপিসি) যৌথভাবে এ সেমিনারের আয়োজন করে। চামড়াশিল্পের উন্নয়নে বর্তমান সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ ও টাস্ক ফোর্স গঠনের সিদ্ধান্ত অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার ও অভিনন্দনযোগ্য। তবে দেশের পশুপালন ও পশুচিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের মতে, এই টাস্ক ফোর্সের সঙ্গে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও চামড়া উৎপাদনের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত পশুপালনকারী খামারিদের প্রতিনিধিত্ব থাকা প্রয়োজন।

সাভারে হেমায়েতপুরে পরিকল্পিত শিল্পনগরে বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় বড় ধরনের গলদ থাকায় সেখানকার কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগারের (সিইইটপি) ক্রোম রিকভারি ইউনিট প্রায়ই বন্ধ থাকে। তাই মাঝেমধ্যে বর্জ্য সরাসরি নদীতেও ফেলা হয়। এতে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। সেই সঙ্গে মিলছে না চামড়া খাতে বৈশ্বিক সংস্থা লেদার ওয়ার্কিং গ্রম্নপের (এলডবিস্নউজি) মান সনদ। পরিবেশবান্ধব না হওয়ার কারণে বিদেশি ক্রেতারা শিল্পনগরের ট্যানারির চামড়া কিনছে না। সে কারণে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি গত দুই বছর ধরে কমছে। বাংলাদেশ ট্যানার অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সভাপতির কথা- হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে যেসব অবকাঠামো পাওয়ার কথা ছিল, সেটি ট্যানারি মালিকরা পায়নি। সেজন্য শিল্পনগরের ১২১ ট্যানারির ১২০ কোটি বর্গমিটার চামড়া উৎপাদনের সক্ষমতা থাকলেও বর্তমানে হচ্ছে ২০ কোটি বর্গমিটার। চামড়াশিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের সংগঠন ওয়াকার্স ইউনিয়নের সভাপতি আবুল বাশার আজাদের কথা- হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি স্থানান্তরের পর উৎপাদন ও রপ্তানি উভয়ই কমেছে। অনেক শ্রমিক হারিয়েছে তাদের মূল্যবান চাকরি।

সম্পূর্ণ দেশীয় কাঁচামাল নির্ভর চামড়াশিল্পের অপার সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও এখনো বিভিন্ন কারণে তা পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশ। সরকার ইতোমধ্যে হাজারীবাগ থেকে সাভারে পরিবেশবান্ধব শিল্পনগরীতে ট্যানারি স্থানান্তরে সক্ষম হয়েছে। চামড়া শিল্পনগরীতে সিইটিপি স্থাপন, কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো প্রায় শেষপর্যায়ে রয়েছে। এ লক্ষ্যে শিল্প মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের নিয়ে টিমওয়ার্কের ভিত্তিতে কাজ করছে। অচিরেই চামড়াশিল্পের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন দৃশ্যমান হবে। ইতোমধ্যে এ খাতে ব্যাপক অগ্রগতি হলেও চামড়া উৎপাদনকারী খামারি ও গ্রামগঞ্জের ক্ষুদ্র চামড়া ব্যবসায়ীরা এ থেকে তেমন সুফল পাচ্ছে না। ট্যানারি মালিকদের একচেটিয়া আধিপত্যের কারণে প্রতিবছরই কোরবানি ঈদের মৌসুমে কাঁচাচামড়া নিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চামড়া ব্যবসায়ীদের। একই কারণে দেশে উৎপাদিত উৎকৃষ্ট মানের বিপুল পরিমাণ চামড়া চোরাচালানির মাধ্যমে সীমান্তের ওপারে চলে যাচ্ছে, যা এ শিল্পের বিকাশকে ব্যাহত করছে।

চামড়াশিল্পের অগ্রগতির ধারাকে আরও এগিয়ে নিতে হলে- পাদুকা ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানির বিশাল সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। এজন্য টাস্ক ফোর্স গঠনের পাশাপাশি দেশীয় চামড়া কাজে লাগাতে রাজশাহী ও চট্টগ্রামে দুটি চামড়া শিল্পনগরী স্থাপনের বিষয়ে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ শিল্পের উন্নয়নে বহুমুখী পণ্য উৎপাদন এবং রপ্তানি প্রবৃদ্ধির জন্য দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। দেশীয় ট্যানারি শিল্পকে আন্তর্জাতিক মানদন্ড অনুযায়ী গড়ে তুলতে শিল্প মন্ত্রণালয়ের চেষ্টার কমতি নেই। এ লক্ষ্যে মন্ত্রণালয় ও বিসিক চামড়াশিল্প উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় নীতি ও সহায়তা প্রদান অব্যাহত রেখেছে। চামড়াশিল্পের উন্নয়নে ইতোমধ্যে একটি নীতিমালা তৈরি করে মন্ত্রিসভায় বিবেচনার জন্য পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি সিইটিপি পরিচালনার জন্য একটি কোম্পানি গঠন করা হয়েছে। এ কোম্পানি পরিচালনায় যে কোনো ধরনের কারিগরি সহায়তা ও প্রশিক্ষণ প্রদানেও প্রস্তুত রয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়।

চামড়াশিল্পের টেকসই উন্নয়নে এ শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা সেমিনারে কিছু সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব উপস্থাপন করেন। প্রস্তাবগুলো হলো- এক. বাংলাদেশের চামড়াশিল্প খাতে শতকরা ৬০ শতাংশ মূল্য সংযোজনের সুযোগ থাকলেও দেশীয় চামড়াজাত পণ্যের অনুকূলে লেদার ওয়ার্কিং গ্রম্নপের ছাড়পত্র না থাকায় রপ্তানি প্রবৃদ্ধি কমে যাচ্ছে। তাই এ সনদ অর্জনের জন্য আন্তর্জাতিক মানদন্ড অনুযায়ী সিইটিপি পূর্ণমাত্রায় সচল করতে হবে। দুই. ট্যানারি মালিকদের অনুকূলে বরাদ্দকৃত পস্নট রেজিস্ট্রেশন, ট্যানারি সংশ্লিষ্ট কেমিক্যাল আমদানিতে কর অবকাশ সুবিধা প্রদান, কৃষিভিত্তিক শিল্প হিসেবে ট্যানারি মালিকদের ৫ শতাংশ সুদে ঋণ প্রদান করতে হবে। তিন. ট্যানারি শ্রমিকদের জন্য প্রয়োজনীয় আবাসন ও পরিবহন সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। চার. বর্জ্য পরিশোধন এবং কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। পাঁচ. এ ছাড়া পরিবেশগত কমপস্নায়েন্ট মেনে চলা ট্যানারি মালিকদের প্রণোদনার পাশাপাশি দূষণকারী ট্যানারির ওপর পরিবেশ দূষণ কর (পলিউশন ট্যাক্স) ধার্য করতে হবে।

বাংলাদেশ থেকে পাকা চামড়ার পাশাপাশি এখন জুতা, ট্র্যাভেল ব্যাগ, বেল্ট, জ্যাকেট ও ওয়ালেট বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। এ ছাড়া ও চামড়ার নানা ফ্যান্সি পণ্যের চাহিদাও রয়েছে বিদেশে। বাংলাদেশে প্রচুর হস্তশিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো এসব পণ্য তৈরি করে বিদেশে রপ্তানি করছে। বাংলাদেশের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের বড় বাজার হলো- ইটালি, যুক্তরাজ্য, স্পেন, ফ্রান্স, জার্মানি, পোল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা। এর বাইরে জাপান, ভারত, নেপাল ও অস্ট্রেলিয়াতেও চামড়াজাত পণ্যের বাজার গড়ে উঠেছে সাম্প্রতিক সময়ে। বিশ্বে বাংলাদেশি চামড়াজাত পণ্যের সবচেয়ে বড় ক্রেতা হলো জাপান। মোট রপ্তানি পণ্যের ৫৫ থেকে ৬০ শতাংশই যায় জাপানের বাজারে। এর অন্যতম কারণ হলো বাংলাদেশি চামড়ার জুতার ক্ষেত্রে শুরু থেকেই জাপান 'ডিউটি ফ্রি' ও 'কোটাফ্রি' সুবিধা দিয়ে আসছে। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য থেকে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ১৩৭ কোটি ডলারের বিপরীতে আয় হয়েছে ১০৮ কোটি ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২২ শতাংশ কম। চলতি অর্থবছরে এ খাতের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১২৮ কোটি ডলার।

বাংলাদেশে প্রতি বছর ১ কোটি ৬৫ লাখ পিস কাঁচা চামড়া সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে ছাগলের চামড়া ১ কোটি, গরু ৫০ লাখ এবং ভেড়া ও মহিষ মিলে ১৫ লাখ পিস। অর্থাৎ সব মিলিয়ে ২২ কোটি বর্গফুট চামড়া পাওয়া যায়। আর এই চামড়ার প্রায় অর্ধেকই পাওয়া যায় কোরবানি ঈদের সময়। সঠিক কোনো পরিসংখ্যান না থাকলেও প্রতি বছর ২০০ থেকে ২৫০ মিলিয়ন জোড়া জুতা তৈরি হয় বাংলাদেশে। বলা বাহুল্য, অভ্যন্তরীণ চাহিদার শতকরা ৫০ ভাগই মেটানো হয় দেশে তৈরি জুতা দিয়ে।

বর্তমানে বিশ্ববাজারে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের ২২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজার রয়েছে। বিশাল ওই বাজারে বাংলাদেশ মাত্র ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করে। বাংলাদেশ এ শিল্পের কাঁচামাল সমৃদ্ধ একটি সম্ভাবনাময় দেশ। উৎকৃষ্ট মানের পশু চামড়া উৎপাদনে বহুকাল ধরে এ দেশের সুখ্যাতি রয়েছে সারা পৃথিবীতে। আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের পাদুকা ও চামড়াজাত পণ্যেরও রয়েছে বিপুল চাহিদা। তাই রপ্তানি বাড়াতে হলে আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী চামড়াশিল্পের উন্নয়ন করতে হবে।

\হকরতে হবে পণ্যের মান উন্নয়ন এবং পণ্যের বহুমুখী ও বৈচিত্র্যকরণ। চামড়াশিল্পের উন্নয়নের মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে এ খাতে ৫ বিলিয়ন ডলার রপ্তানির পাশাপাশি সম্ভাবনাময় এ শিল্প খাতে ৫০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান তৈরি করা সম্ভব।

\হপরিশেষে বলতে চাই, পশুচিকিৎসা, পশুপালন ও কৃত্রিম প্রজননের মতো বিষয়গুলো চামড়াশিল্পের বিকাশের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এগুলোকে অবজ্ঞা করার কোনো অবকাশ নেই। ফসলের পোকা-মাকড়, রোগ-বালাই দমন ও আধুনিক কৃষিপ্রযুক্তি সম্প্রসারণের জন্য দেশের প্রতিটি ইউনিয়নে বর্তমানে তিনজন করে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা রয়েছেন। অনেক ইউনিয়নে তাদের জন্য রয়েছে আলাদা অফিস। কিন্তু পশুচিকিৎসা ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়নের জন্য প্রতিটি উপজেলায় মাত্র দুজন করে কর্মকর্তা থাকলেও ইউনিয়ন/পৌরসভা পর্যায়ে কোনো উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার পদ ও অফিস নেই। উপজেলায় কর্মরত মাত্র দুজন কর্মকর্তার পক্ষে হাজার হাজার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক এবং খামারিদের পশুচিকিৎসা, পশুপালন এবং হাঁস-মুরগির রোগ-বালাই দমন ও প্রতিপালনের জন্য পরামর্শ দেয়া মোটেই সম্ভব নয়। তাই দেশের প্রতিটি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় কমপক্ষে একজন করে উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার পদ সৃষ্টি ও অফিস স্থাপন করা একান্ত প্রয়োজন বলে মনে করেন এ খাতের সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। এতে দেশে চামড়াশিল্পের বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে পুষ্টি ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়নেও প্রত্যাশিত অগ্রগতি সাধিত হবে।

নিতাই চন্দ্র রায়: কলাম লেখক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<60520 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1