শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
হ্যালো লিডার হ্যালো মিনিস্টার

অপকর্মের নেপথ্যে থাকা খলনায়কদের বিচার চায় জনগণ

শুদ্ধি অভিযান নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে কিছু ক্ষমতাধর ব্যক্তির প্রভাবের কারণে। এরা এতটাই প্রভাবশালী যে টিকিটি ধরা সহজ নয়। এদের অপকর্মে নিজের সাম্রাজ্য বড় হয়েছে শুধু, ধ্বংস হয়েছে অনেকের স্বপ্ন। জলে গেছে অনেকের জীবনের সম্বল। এসব দুর্নীতিবাজ যারা বিভিন্ন বড় শক্তির ছায়ায় রয়েছেন তাদের কি কিছু হবে? যারা অনেক মানুষকে পথে বসিয়েছেন, যারা স্বপ্ন নিয়ে বেড়ে ওঠা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসাকে নিজের লোভের আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন, যারা তদবির বাণিজ্য করে কোটি কোটি টাকা অবৈধ উপার্জন করে বিদেশে পাচার করেছেন, যারা প্রকৃত আওয়ামী লীগার না হয়ে পুরো পরিবারসহ আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় থাকার সুবিধা নিচ্ছেন, রাজাকার-যুদ্ধাপরাধীদের সহযোগিতা করেছেন বা করছেন, শেখ হাসিনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার রাজনৈতিক বা ব্যবসায়ীচক্রের সঙ্গে নানা ধরনের সখ্য রেখেছেন- তাদের কী হবে সেটা নিয়ে নানা আলোচনা ও হিসাব-নিকাশ চলছে।
সোহেল হায়দার চৌধুরী
  ০১ অক্টোবর ২০১৯, ০০:০০

অনিয়ম, দুর্নীতি ও অপকর্মের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নির্দেশে দেশব্যাপী চলমান শুদ্ধি অভিযান জনগণের মধ্যে আশার আলো জাগিয়েছে। জনগণ মনে করছে, এটা সময়োপযোগী একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দল বিএনপি, তাদের সঙ্গী দলসহ দেশের বাম ঘরানার কিছু দল ছাড়া সব রাজনৈতিক এ অভিযানকে স্বাগত জানিয়েছে। দুর্নীতিমুক্ত ও সুশাসননির্ভর যে বাংলাদেশ গড়ার প্রতিশ্রম্নতি দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা এ অভিযানের মাধ্যমে তার কিছুটা হলেও বাস্তবায়ন হবে এটা নিশ্চিত বলা যায়।

কিন্তু এসব অনিয়ম, দুর্নীতি ও অপকর্মের সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনার পাশাপাশি এর নেপথ্য মদদদাতাদেরও চিহ্নিত করার বিষয়টি জনগণকে আরও আশ্বস্ত করবে। তাদেরও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। এ দেশে যারা নানা অপকর্ম করে তাদের পেছনে রাজনৈতিক বা প্রশাসনিক শক্তিধররা থাকেন এমনটি প্রমাণিত সত্য। দলের নাম ভাঙিয়ে বা দলপ্রধানের নাম ব্যবহার করে পবিত্র আমানতকে যারা খেয়ানত করেন তাদের আর ছাড় না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবারও প্রমাণ করলেন ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়।

বাংলাদেশে দুর্নীতি ও অনিয়মের ইতিহাস অনেক বিস্তৃত। স্বাধীনতার আগে পাকিস্তানি বাহিনীর নির্যাতনে পিষ্ট বাঙালির দুর্নীতির রেকর্ড খুব একটা নেই। কিন্তু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্ব, পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে বাঙালিদের মধ্যে থাকা বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিদের একটি অংশ দুর্নীতিতে মেতে ওঠে। ওইসময় বঙ্গবন্ধু বলতে বাধ্য হয়েছিলেন, 'আমি ভিক্ষা করে নিয়ে আসি। চাটার দল সব খেয়ে ফেলে।' বঙ্গবন্ধু সেসময় আমলা ও প্রশাসনিক ব্যক্তিদের বারবার সতর্ক করেছিলেন দুর্নীতিমুক্ত থাকার জন্য। বিরোধী রাজনীতির নামে কিছু রাজনৈতিক দল ও নেতা সেসময় বঙ্গবন্ধুকে ঠেকানোর জন্য দুর্নীতিবাজ আমলা, প্রশাসনের কর্মচারীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের অসৎ ব্যক্তিদের মদদ দিয়েছিলেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নির্মম হত্যাকান্ডের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে সরিয়ে দেয়ার পরে বাংলাদেশ নতুন দুর্নীতির চক্রে আবদ্ধ হয়। রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি সবকিছুতে দুর্নীতির মহোৎসব শুরু হয়। সেই দুর্নীতিচক্র এতটাই প্রভাবশালী হয়ে ওঠে যে, মানুষের দেশপ্রেমেও ঘাটতি দেখা দেয়। রাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন পর্যায় থেকে এর কোনো প্রতিকার দেখা যায়নি। বরং নানা প্রক্রিয়ায় দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতরা প্রশ্রয় পেয়েছেন। রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় থেকে নিজেদের আখের গুছিয়েছেন, দেশ ও জনগণের অপূরণীয় ক্ষতি করে।

কিন্তু এবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুর্র্নীতিবিরোধী অনমনীয় মনোভাবের কারণে ধারণা করা হচ্ছে, দেশে অনিয়ন্ত্রিত মাত্রার দুর্নীতি সমাজকে যেভাবে কলুষিত করে ফেলেছে, তার থেকে কিছুটা হলেও নিস্তার মিলবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত অনিয়ম বা অপকর্মের সঙ্গে জড়িত কিছু চুনোপুটি ছাড়া বড় বড় রাঘব-বোয়াল কেউ আইনি জালে ধরা পড়েনি। তাই চলমান শুদ্ধি অভিযান নিয়ে সাধুবাদ ও আতঙ্কের পাশাপাশি একরকম সমালোচনাও চলছে। তাছাড়া আওয়ামী লীগের কয়েকজন ছাড়া প্রশাসন বা অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কোনো প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতিবাজ বা অপকর্মকারী কেউই এখন পর্যন্ত ধরা পড়েনি। সে কারণে শুদ্ধি অভিযানের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তাছাড়া আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী এই খুচরা অভিযান নিয়ে যেভাবে মেতে উঠেছে তাতে মনে হচ্ছে, পুরো দেশটা জুয়া বা ক্যাসিনোতে ভাসছে। এই ক্যাসিনোর অপকর্ম পুলিশকে ম্যানেজ করে বছরের পর বছর ধরে চলছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। এসব জায়গা থেকে পুলিশের বিভিন্ন কর্মকর্তা নিয়মিত মাসোহারা নিতেন। তারা আজ কেন ধরাছোঁয়ার বাইরে? যারা ক্যাসিনো পরিচালনা করেছেন বা এর সঙ্গে জড়িত ছিলেন তারা ধরা পড়লে মদদদাতা হিসেবে রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি বা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ধরা পড়বেন না কেন?

এই খুচরা কটি ক্যাসিনো ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করে কি অনিয়ম ও অপকর্ম বন্ধ করা সম্ভব হবে? যতদিন পর্যন্ত সব স্তরের রাঘব-বোয়াল ও মদদদাতা খলনায়করা চিহ্নিত না হবেন ততদিন পর্যন্ত এ ধরনের অভিযান স্থায়ী কোনো ফল দেবে না। সাময়িকভাবে কিছুদিন অপকর্ম হয়তো বন্ধ থাকবে। আবার সুযোগ এলে তা বহুগুণ বেগে চলবে। তাছাড়া দেশের বিভিন্ন পর্যায়ে থাকা দুর্নীতিবাজদের কেউই এখন পর্যন্ত ধরা হয়নি। অভিযোগ আছে প্রশাসন ও বিভিন্ন বাহিনীতে থাকা দুর্নীতিবাজদের সংখ্যা নিতান্ত কম নয়। ব্যবসায়ী বা অন্যান্য পেশাজীবীদের মধ্যেও অনেক দুর্নীতিবাজ রয়েছেন। এর সত্যতা পাওয়া যায়, বালিশ, পর্দা ও বই কেনায় অপকর্মের মাধ্যমে। সরকারি দপ্তরগুলোতেও দুর্নীতির শেষ নেই। কিন্তু সেদিকে যেন কারও নজর নেই। 'ঘুষ নেয়া ও ঘুষ দেয়া সমান অপরাধ' প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের পরে সরকারি দপ্তর বা প্রশাসনে চলমান ঘুষের অপসংস্কৃতি বন্ধ হয়েছে কি? এটি বন্ধ হবে কিনা তা নিয়ে জনমনে সন্দেহ রয়েছে। কারণ অনিয়ম-অপকর্মের সঙ্গে জড়িত প্রশাসনিক ব্যক্তি বা আমলা, অথবা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাদের রক্ষা করতে অন্যদের ওপর দোষ চাপান। এরা এতটাই প্রভাবশালী যে, জনগণের সরকারের চেয়েও শক্তিধর। এদের বিরুদ্ধে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে অভিযোগ করে গেছেন তার মাত্রা ক্রমেই বেড়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শুদ্ধি অভিযানের প্রথম ধাপে তার দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত কয়েকজনকে ধরা হয়েছে। এটা সাধুবাদযোগ্য। এরপর প্রশাসন ও বিভিন্ন বাহিনীতে শুদ্ধি অভিযান চালানো প্রয়োজন। সাধারণ মানুষ মনে করে বাংলাদেশে রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতায় সব ধরনের দুর্নীতি, অপকর্ম ও অপরাধ হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে রাজনীতির সঙ্গে জড়িত কজন ছিঁচকে ব্যক্তিকে ধরে এই অভিযানের বড় কৃতিত্ব পাওয়া যাবে না। দেশটাকে শুদ্ধ করতে হলে সমাজের সব স্তরে শুদ্ধি অভিযান প্রয়োজন। যাদের বিরুদ্ধে কোনো কিছু উচ্চারণ করা যায় না, তাদেরও মনিটরিং করতে হবে। বাংলাদেশে নানা কারণে দুর্নীতি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে সেটা মিথ্যা নয়। শৃঙ্খলার মধ্যেও চলছে অনেক বিশৃঙ্খলা। কিন্তু সবই এড়িয়ে যাওয়া বা না দেখার ভান করেছেন সংশ্লিষ্টরা এবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত শুদ্ধি অভিযান শেষ পর্যন্ত শুদ্ধতার মধ্য দিয়ে শেষ করা সম্ভব হলে হয়তো দেশটা শুদ্ধতার দিকে যাত্রা করতে পারে। কিন্তু অভিযানের যে ধারা তাতে তা কতটা হবে সেটা নিশ্চিত বলা যাচ্ছে না এখনই।

শুদ্ধি অভিযান নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে কিছু ক্ষমতাধর ব্যক্তির প্রভাবের কারণে। এরা এতটাই প্রভাবশালী যে টিকিটি ধরা সহজ নয়। এদের অপকর্মে নিজের সাম্রাজ্য বড় হয়েছে শুধু, ধ্বংস হয়েছে অনেকের স্বপ্ন। জলে গেছে অনেকের জীবনের সম্বল। এসব দুর্নীতিবাজ যারা বিভিন্ন বড় শক্তির ছায়ায় রয়েছেন তাদের কি কিছু হবে? যারা অনেক মানুষকে পথে বসিয়েছেন, যারা স্বপ্ন নিয়ে বেড়ে ওঠা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসাকে নিজের লোভের আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন, যারা তদবির বাণিজ্য করে কোটি কোটি টাকা অবৈধ উপার্জন করে বিদেশে পাচার করেছেন, যারা প্রকৃত আওয়ামী লীগার না হয়ে পুরো পরিবারসহ আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় থাকার সুবিধা নিচ্ছেন, রাজাকার-যুদ্ধাপরাধীদের সহযোগিতা করেছেন বা করছেন, শেখ হাসিনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার রাজনৈতিক বা ব্যবসায়ীচক্রের সঙ্গে নানা ধরনের সখ্য রেখেছেন তাদের কী হবে সেটা নিয়ে নানা আলোচনা ও হিসাব-নিকাশ চলছে।

বাংলাদেশের রাজনীতি, সমাজনীতি বা রাষ্ট্র পরিচালনায় যা কিছু পরিবর্তন বা উন্নয়ন লক্ষ্য করা যায়, তার প্রায় সব আওয়ামী লীগের মাধ্যমে অথবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। দেশকে দুর্নীতি, অনিয়ম ও অপকর্মের কলুষমুক্ত করতে শেখ হাসিনা যে শুদ্ধি অভিযানের নির্দেশ দিয়েছেন তার ধারাবাহিকতা, স্বচ্ছতা থাকা খুবই প্রয়োজন। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থেকে যে সাহস ও সততা দেখিয়েছেন তার যথার্থ ইতি টানতে না পারলে অভিযান নিয়ে সমালোচনা বা নেতিবাচক বিতর্কই বাড়বে। যার দায় হয়তো বাংলার উন্নয়নের বাতিঘর শেখ হাসিনার ওপর বর্তাবে। তাই চলমান শুদ্ধি অভিযানকে কেউ যেন অশুদ্ধতার জালে আটকাতে না পারে সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে বাংলার জনগণের আস্থার ঠিকানা শেখ হাসিনার আশপাশে থাকাও কেউ কেউ এই অভিযানে অশুদ্ধতার বিষবাষ্প ছড়াতে পারে। এই গোষ্ঠী নিজেদের অপকর্ম ও দুর্নীতি ঢাকতে যে কোনো অপকৌশল করতে পারে। তাই প্রধানমন্ত্রীকেও সতর্ক থাকতে হবে সবসময়।

লড়াই সংগ্রামের মাধ্যমে বাঙালিদের অধিকার আদায়ের মন্ত্রে দীক্ষিত করেছিলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার পরিকল্পনা, নির্দেশনা ও নির্দেশে অকুতোভয় বাঙালি জাতি দেশ স্বাধীন করেছিল প্রশিক্ষিত এক সমর বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে। সে জাতিকে নতুন করে লড়াই করে নিজের মর্যাদা রক্ষার মন্ত্রটি শিখিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ আজ বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে শেখ হাসিনার নিরন্তর অসম সাহসী পদক্ষেপের কারণে। সেই নেতা যখন দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করেছেন, তখন সমাজ ও রাষ্ট্রের এই দুষ্ট ক্ষত নির্মূল হতে বাধ্য। সেজন্য শুধু নিজ দলের কিছু সাধারণ নেতা বা কর্মী নয়, তাদের মদদদাতাদেরও আইনের আওতায় আনতে হবে। রাজনীতিবিদদের পাশাপাশি আমলা, প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্য এবং পেশাজীবীদের মধ্যে থাকা দুর্নীতিবাজ এবং অনিয়মের হোতাদের জবাবদিহিতার বৃত্তে আবদ্ধ করতে হবে। অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে থাকা দুর্নীতিবাজদেরও আইনের বেড়াজালে বাঁধতে হবে। সেই সঙ্গে সব অপরাধের মদদদাতা খলনায়কদের শনাক্ত করে ব্যবস্থা নিতে হবে।

সোহেল হায়দার চৌধুরী: বিশেষ সংবাদদাতা, দৈনিক যায়যায়দিন, সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<69062 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1