শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার প্রস্তুতি (বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়)

মো. ইমরান হোসেন, সহকারী শিক্ষক ইস্টার্ন ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, দনিয়া, ঢাকা য়
  ০২ আগস্ট ২০১৯, ০০:০০
পাহাড়পুর

আজ তোমাদের জন্য বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় থেকে অধ্যায়ভিত্তিক কাঠামোবদ্ধ প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ

অধ্যায় ৩

প্রশ্ন-৬ : মহাস্থানগড় কোন নামে পরিচিত ছিল? নগরটি কোন আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল? মহাস্থান গড়ে প্রাপ্ত তিনটি নিদর্শনের নাম লেখ।

উত্তর : মহাস্থানগড় 'পুন্ড্রনগর' নামে পরিচিত ছিল।

পুন্ড্রনগর মৌর্য আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

মহাস্থানগড়ে প্রাপ্ত তিনটি নিদর্শন-

১. প্রাচীন বাহ্মী শিলালিপি। ২. পোড়ামাটির ফলক, ভাস্কর্য ধাতব মুদ্রা, পুঁতি।

৩. ৩.৩৫ মিটার লম্বা খোদাই পাথর।

প্রশ্ন-৭ : বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থান মহাস্থানগড় সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য লেখ।

উত্তর :মহাস্থানগড় সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য লেখা হলো-

১. মহাস্থানগড় বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক স্থান।

২. এটি বগুড়া শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত।

৩. এখানে বাংলাদেশের প্রাচীনতম ও বৃহৎ নগর পুন্ড্রনগর এর ধংসবশেষ রয়েছে।

৪. মহাস্থানগড়ে বাংলাদেশের প্রাচীনতম শিলালিপি পাওয়া গেছে।

৫. এখানে গোবিন্দ ভিটা, লখিন্দরের মেধ' ও 'গোকুল মেধ' নামে ধর্মীয় পুরাকীর্তি রয়েছে।

প্রশ্ন-৮ :ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলো পরিদর্শনের পাঁচটি কারণ লেখ।

উত্তর : ঐতিহাসিক নিদর্শন পরিদর্শনের পাঁচটি কারণ হলো-

অতীতের সংস্কৃতি ও সভ্যতা সম্পর্কে জানা যায়।

পর্যটকরা এসব স্থান ভ্রমণ করে আনন্দের পাশাপাশি অনেক কিছু শেখার জন্য।

ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলোর প্রতি শ্রদ্ধাশীল হই।

নিদর্শনগুলোর সঠিক ইতিহাস জানা যায়।

ঐতিহাসিক স্থানগুলোর ছবি সংগ্রহে রাখা যায়।

প্রশ্ন-৯ : পাহাড়পুরের গড়ের উচ্চতা কত মিটার? পাহাড়পুরের গড়টি কী নামে পরিচিত? পাহাড়পুরের প্রাপ্ত তিনটি ঐতিহাসিক নিদর্শনের নাম লেখ।

উত্তর : পাহাড়পুরের গড়ের উচ্চতা ২৪ মিটার।

পাহাড়পুরের গড়টি সোমপুর মহাবিহার নামে পরিচিত।

পাহাড়পুরের প্রাপ্ত তিনটি ঐতিহাসিক নিদর্শন হলো-

১. মন্দির ২. জীবজন্তুর মূর্তি ৩. টেরাকোটা

প্রশ্ন-১০ : লালবাগ দুর্গ কোন নদীর তীরে অবস্থিত? লালবাগ দুর্গের বিশেষ বৈশিষ্ট্য কোনটি? লালবাগ দুর্গের ওপর গুরুত্বপূর্ণ তিনটি বাক্য লেখ।

উত্তর : লালবাগ দুর্গ বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত।

লালবাগ দুর্গের বৈশিষ্ট্য হলো- এটি সম্পূর্ণ ইটের তৈরি।

লালবাগ দুর্গ সম্পর্কে তিনটি বাক্য হলো-

১. ঢাকার দক্ষিণ পশ্চিমে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে ১৬২৮ খ্রিস্টাব্দে লালবাগ দুর্গ নির্মাণ করা হয়।

২. দুর্গের মাঝখানে খোলা জায়গায় মোঘল শাসকরা তাঁবু টানিয়ে বসবাস করতেন।

৩. দুর্গের দক্ষিণে গোপন প্রবেশপথ এবং একটি তিন গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ রয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<60813 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1