ব্যতিক্রমী একটি কাজ...
এবার ঈদে অনেক কাজ করেছি। তার মধ্যে সম্প্রতি অনম বিশ্বাসের একটি ওয়েব সিরিজের কাজ শেষ করলাম। এত কাজের ভিড়ে এই কাজটি আমার কাছে ব্যতিক্রমী মনে হয়েছে। এতে একটি ছেলে ও একটি মেয়ের বাইক জার্নি দেখানো হয়েছে। মূলত ছেলেটা মেয়েটাকে একটি মিশনের জন্য ভাড়া করে নিয়ে যায়। আর মেয়েটাও পাগলী পাগলী থাকে। একটু পর পরই তার উদ্ভট উদ্ভট ইচ্ছা জাগে। এমন চরিত্রে আগে অভিনয় করিনি। এতে আমার সহশিল্পী হিসেবে ছিলেন ইয়াশ রোহান। আর অনম বিশ্বাস মানেই বিশেষ কিছু। সব মিলিয়ে কাজটি করে নিজেই তৃপ্তি পেয়েছি।
ঈদটা ভালোই জমবে মনে হচ্ছে...
শৈশবের ঈদগুলো অনেক বেশি মনে পড়ে। সবাই মিলে হইচই করে ঈদ উদযাপন করতাম। ভাই-বোনরা মিলে সব আত্মীয়দের বাসায় যেতাম। ঈদের সালামি পেতাম। এখন সবাই বড় হয়ে যে যার মতো ব্যস্ত হয়ে গেছে। ইচ্ছা থাকলেও সবসময় একসঙ্গে ঈদ করা হয়ে ওঠে না। তবে এবার ঈদে বাবা জার্মানি থেকে দেশে এসেছে। আশা করছি বাবার সঙ্গে এবারের ঈদটা জমপেশ হবে। দিনটা পরিবারের সঙ্গেই কাটাবো।
স্পর্শিয়ার জন্য শুভকামনা...
স্পর্শিয়া আমার খুবই কাছের বন্ধু। এবার ঈদে ওর প্রথম চলচ্চিত্র মুক্তি পাচ্ছে। চলচ্চিত্রটির নাম আবার বসন্ত। একটি অসম প্রেমের গল্পের চলচ্চিত্র এটি। স্পর্শিয়া অনেক বেশি আশাবাদী এটি নিয়ে। তাই স্পর্শিয়ার জন্য অনেক শুভকামনা। ইচ্ছা আছে একসঙ্গে বসে চলচ্চিত্রটি দেখার।
চলচ্চিত্রে দেখা যেতেই পারে...
আমাকে কবে বড়পর্দায় দেখা যাচ্ছে, এমন প্রশ্নে যুতসই উত্তর এখনই দিতে পারছি না। ইচ্ছা আছে বড়পর্দায় কাজ করার, তবে এখনো সময় হয়নি। এ ছাড়া নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনো কাজ করি না। করা উচিতও না। বড়পর্দা মানেই বড় দায়িত্ব। প্রস্তুতিটাও চাই বড়সড়ো। আগে নিজেকে বড়পর্দার জন্য প্রস্তুত করতে চাই। পরে সময় ও সুযোগ হলে বড়পর্দায় সাফাকে দেখা যেতেই পারে (হাসি)।