আগামী শুক্রবার সকালে হবিগঞ্জে করোনা ভাইরাসের ৭ হাজার ২শ’ ডোজ ঠিকা আসবে। টিকা সংরক্ষণের জন্য জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ইপিআই স্টোরকে প্রস্তুত রেখেছে। ইপিআই স্টোরটিতে ১৮ হাজার ডোজ সংরক্ষণের ব্যবস্থা আছে। তবে কখন কাদেরকে ঠিকা দেয়া হবে এ বিষয়ে এখনও কোন সিদ্ধান্তের কথা জানায়নি তারা। প্রশিক্ষণ দেয়া হয়নি ঠিকাদান কর্মী এবং স্বেচ্ছাসেকদের।

হবিগঞ্জের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডাঃ মুখলিছুর রহমান উজ্জ্বল যায়যায়দিনকে জানান, আমরা যে চিঠি পেয়েছি তাতে বলা হয়েছে শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে হবিগঞ্জে ৭ হাজার ২শ’ করোনাভাইরাসের ডোজ আসছে। এগুলো ইপিআই স্টোরে সংরক্ষণ করা হবে। এই স্টোরে ৩টি আইএলআর ফ্রিজ রয়েছে। প্রতিটিতি ৬ হাজার ডোজ টিকা সংরক্ষণ করা যায়। এছাড়াও জেলার ৮টি উপজেলায় একটি করে আইএলআর ফ্রিজ প্রস্তুত করা হয়েছে টিকা সংরক্ষণ করার জন্য। জেলার ইপিআই স্টোরের জন্য আরও আইএলআর ফ্রিজ প্রদানের জন্য চাহিদা প্রেরণ করা হয়েছে।

সেতুমন্ত্রীর ভুয়া ডিও লেটারে গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলীর বদলি ঠেকানোর চেষ্টা

তিনি আরও জানান, জাতীয়ভাবে নির্দেশনা আসলে টিকা প্রদানের সময় নির্ধারণ করা হবে। আর কাদেরকে প্রথমে দেয়া হবে সেটি জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে কমিটি নির্ধারণ করবে। যারা টিকা প্রদান করবে তাদেরকে শিগগির প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। চাহিদা অনুযায়ী স্বেচ্ছাসেবক সরবরাহ করবে রেড ক্রিসেন্ট। স্বেচ্ছাসেবকদেরকেও প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।

যাযাদি/এসএইচ