শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
আওয়ামী লীগের মহাজোট থেকেই নিবার্চনে অংশ নেয়ার সিদ্ধান্ত নিল জাতীয় পাটির্।
আলোচনার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের কাছ থেকে প্রত্যাশিত সংখ্যক আসন পাওয়ার আশাও রেখেছেন দলটির মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
বিএনপিবিহীন দশম সংসদ নিবার্চন এইচ এম এরশাদের দল আলাদাভাবে অংশ নিলেও ২০০৮ সালের নিবার্চন জোটবেঁধেই করেছিল আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পাটির্।
এবার তাদের আলোচনা চললেও তফসিল ঘোষণার চারদিন পরও কোনো সিদ্ধান্ত জানানো হচ্ছিল না।
এর মধ্যেই মঙ্গলবার জাতীয় পাটির্র মহাসচিব হাওলাদার বনানীতে দলীয় চেয়ারম্যানের কাযার্লয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘জাতীয় পাটির্ মহাজোটে থেকেই নিবার্চনে অংশ নেবে।’
আসন বণ্টন কেমন হবেÑ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আশা করছি, শরিক দলগুলো প্রত্যাশা অনুযায়ী আসন পাবে। তবে সবকিছুই আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে চ‚ড়ান্ত হবে।’
জাতীয় পাটির্র চেয়ারম্যান এরশাদ এর আগে জানিয়েছিলেন, বিএনপি ভোটে এলে তারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট বেঁধে নিবার্চন করবে, আর বিএনপি না এলে তারা ৩০০ আসনেই প্রাথীর্ দেবে।
এরশাদ সম্প্রতি বলেছিলেন, ‘আমরা আওয়ামী লীগের কাছে ১০০ আসনের তালিকা দিয়েছি। এর মধ্যে ৭০ আসন তো পেতে পারি।’
জাতীয় পাটির্র কো-চেয়ারম্যান জি এম কাদের সাংবাদিকদের বলেন, ‘যত দ্রæত সম্ভব মহাজোটের আসন বণ্টন শেষ হবে। চুলচেরা বিশ্লেষণে চ‚ড়ান্ত করা হবে প্রাথীর্ তালিকা।’
মহাজোট হলে বিএনপি জোটকে হারিয়ে জয়ে আশাবাদী কাদের বলেন, ‘প্রতিটি আসনেই জাতীয় পাটির্র রিজাভর্ ভোট আছে, তারাই প্রতিটি আসনের জয়পরাজয়ে মূল ভূমিকা রাখবে। আওয়ামী লীগের সঙ্গে জাতীয় পাটির্ থাকলে প্রতিটি আসনে মহাজোটের প্রাথীর্র বিজয়ের পথ সহজ হবে।’
নবম সংসদ নিবার্চনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দল ও জাতীয় পাটির্ মহাজোট করে নিবার্চনে অংশ নিয়েছিল। ওই নিবার্চনে আওয়ামী লীগের প্রাথীর্ ছিল ২৬৪ জন, জাতীয় পাটির্ প্রাথীর্ দিয়েছিল ৪৯টি আসনে। আওয়ামী লীগ জিতেছিল ২৩০টি আসনে, জাতীয় পাটির্ ২৭টিতে।
বিএনপিবিহীন দশম সংসদ নিবার্চনে আওয়ামী লীগের প্রাথীর্ ছিল ২৪৭ জন। ওই নিবার্চনে নানা নাটকীয়তার পর জাতীয় পাটির্ আলাদাভাবে ভোটে অংশ নিয়েছিল, তাদের প্রাথীর্ ছিল ৮৬ জন। আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয় ২৩৪টি আসনে, জাতীয় পাটির্ ৩৪টিতে।
জাতীয় পাটির্ জানিয়েছে, তিনদিনে তাদের ১ হাজার ৯৮৬টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে।
এরশাদের ভাই জি এম কাদের ঢাকা-১৮ থেকে একটি মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন।
সাম্প্রতিক সময়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভারতের ইতিহাতে দীর্ঘতম হাইপ্রোফাইল
বাংলাদেশে নারীদের গড় আয়ু বেশি। এর কারণে পুরুষের মৃত্যুর হার
প্রধানমন্ত্রীর আবাসন প্রকল্প এবং গ্রামীণ চাকরি প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত বড়
আমাদের সমাজে বর্তমান একটা বিতর্ক আছে যে, টাকা দিয়ে কি
প্রায়ই গুজব ছড়ানো হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক-ইউটিউবে। এসবের বিরুদ্ধে সরকার
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন জানিয়েছেন, আগামী ৮ ও ৯
Google News ফিড অনসরণ করুন
